ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের সবচাইতে বড় বাজার এই মঙ্গল সিকদার বাজার। মঙ্গল সিকদার বাজারকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের রাজধানীও বলে। ১৯১০ সালে সিকদার বাড়ীর লোাক জন উক্ত মঙ্গল সিকদার বাজারে মাত্র ৭টি দোকান স্থাপিত করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মঙ্গলসিকদার বাজার ব্যপাক বিস্তৃতি লাভ করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস